দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুমিল্লার ১১ আসনে প্রতিক বরাদ্দ চলছে। প্রার্থী ও তাদের কর্মী সমর্থকরা উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে প্রতীক গ্রহণ করছেন। পছন্দের প্রতীক পেতে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে মৌন প্রতিযোগীতা লক্ষ্য করা যায়।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা খন্দকার মু মুশফিকুর রহমান সোমবার(১৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০ টা থেকে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া শুরু করেন।
যাচাই বাছাই ও নির্বাচন কমিশনের আপিল আবেদন শেষে কুমিল্লার ১১টি আসনে প্রতিদ্বন্দী মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৮৮ জন। গতকাল প্রত্যাহারের শেষ দিনে ৯ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। এই জেলায় মোট ১২১ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র জমা দেন। এর মধ্যে যাচাই বাছাইয়ে ৪৮ জন বাদ পড়েন। পরে নির্বাচন কমিশনে আবারো আবেদন করে প্রার্থীতা ফিরে পান ২৪ জন।
প্রতীক বরাদ্দকালীন সময়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসক খন্দকার মুশফিকুর রহমান জানান, প্রতীক পাবার পর প্রার্থীদের নির্বাচনি আচরণবিধি মেনে প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। জেলায় আচরণবিধি পর্যবেক্ষণে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটদের পাশাপাশি জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেটগণও নির্বাচনি মাঠ পর্যবেক্ষণ করছেন।
কুমিল্লা জেলা সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ মুনির হোসাইন খান জানান, জেলায় আওয়ামী লীগ জাপা তৃণমূল বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের ৮৮ জন প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ চলছে। যারা উচ্চ আদালতে প্রার্থীতা ফিরে পেতে আবেদন করেছেন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তীতে তাদের প্রতীক দেয়া হবে। সেক্ষেত্রে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যাটা আরো বাড়তে পারে।
প্রকাশক সম্পাদকঃ মোঃ আবুল হাসান, নির্বাহী সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলক , সহ সম্পাদকঃ মামুনুর রশিদ মামুন, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সভাপতিঃ সোহাগ হোসেন
কপিরাট ২০২৩ দৈনিক আজকের ঠাকুরগাঁও