নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
জনপ্রিয় দৈনিক আজকের ঠাকুরগাঁও পত্রিকায় আপনাকে স্বাগতম... উত্তরবঙ্গের গণমানুষের ঠিকান এই স্লোগানকে সামনে রেখে দেশ জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক আজকের ঠাকুরগাঁও এর জন্য, দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি কলেজে একযোগে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আপনি যদি সৎ ও কর্মঠ হোন আর অনলাইন গনমাধ্যমে কাজ করতে ইচ্ছুক তবে আবেদন করতে পারেন। আবেদন পাঠাবেন নিচের এই ঠিকানায় ajkerthakurgaon@gmail.com আমাদের ফেসবুল পেইজঃ https://www.facebook.com/ajkerthakurgaoncom প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন মোবাইল : ০১৮৬০০০৩৬৬৬

তোমরা পেরেছ কেবল তোমরাই পারবে- মোঃ আসাদুজ্জামান

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১২:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪
  • / 15
আজকের ঠাকুরগাঁও অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

স্টাফ রিপোর্টার

 

বৈষম্য বিরোধী বিপ্লবের কারিগর বিপ্লবী ছাত্র-ছাত্রী ও অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের মাননীয় উপদেষ্টাগনের প্রতি কাঙ্খিত বাংলাদেশ এর সমন্বয়ক রাস্ট্র চিন্তক ও গবেষক মোঃ আসাদুজ্জামান বলেছেন,

শতবর্ষের ঘুনেধরা পঁচা- সরা এই সমাজটাকে পাল্টাতে । দলমত সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে প্রশাসনিক,অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খোলনলচে বদলে ফেলতে।

রাজপ্রথার আধুনিক রুপায়ন হলো পরিবার তন্ত্র।

এসব আগল একমাত্র তোমরাই পার ভেঙে চুরমার করে দিতে।

যে দলে গণতন্ত্র নেই দলদাস-তৈলদাস তৈরি করে সে দল থেকে কি লাভ।

নমিনেশন কি কারণে কেন্দ্র বা দলের মূল নেতানেতৃ দেবেন।তাহলে তৃণমূলের দলীয় সদস্যগণ কি করবেন ? বা সাধারণ মানুষ ?

দলের সভানেতৃ বা নেতা যেখানে নমিনেশন দেয় সেখানেই দুর্নীতি বা বেচাকেনা জন্ম নেয়।ওটার মূলোৎপাটন না করলে এসব জন্জাল পরিষ্কার হবে না।বর্তমান সরকার তো এসছে এসব জন্জাল সাফ করার জন্য।তা নাহলে তাদের প্রয়োজনীয়তা কি ?

ভোট কারচুপি ভোট বাণিজ্য এসব ঠেকানোই তো এই সরকারের কাজ।বিশুদ্ধ গণতন্ত্র ও তার চর্চা শুরু না করতে পারলে দুর্নীতি ,,স্বজনপ্রীতি, তোষনপ্রিতি ইত্যাদি সমাজ থেকে যাবে না।

শতবর্ষ -হাজার বর্ষ পর এসুযোগ আল্লাহ পাক দিয়েছেন। একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে।

সুতরাং সর্বোতোভাবে প্রতিটি মূহুর্তকে বিপ্লবের কাজে লাগাতে হবে।।প্রয়োজনে জনগণ চায় কিনা বা কি চায় এসবের জন্য রেফারেন্ডাম সংবিধানে ইনসার্ট করে তা প্রয়োগ করা যেতে পারে।দেখবেন জনগণ কি পরিমান সারা দেয়। আমাদের ধারণা অন্ততঃ ৯৫% মানুষ এটা চাবে।

কোনো দল বা সংগঠনের নেতা নেতৃর হমকি ধমকি বা চোখ রাঙানির দিকে ভ্রক্ষেপ না করে জনগণের শক্তির উপর ভরসা করে এগিয়ে যান কাঙ্খিত বাংলাদেশ বিনির্মানে। বিজয় নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।

মাননীয় উপদেষ্টা মন্ডলী বিশেষকরে প্রধান উপদেষ্টা দয়াকরে এই জাতি দেশের মানুষ যাতে আর “ভিসাস সার্কেলে” আবর্তিত না হয় সেই ব্যাবস্থা নিশ্চিত করুন।মানুষ আর কতকাল আন্দোলন দাবী দাওয়া রক্ত দেবে।তারা বেশ ক্লান্ত। আর ঠকতে চায় না। দূঃরাশার অন্ধকারে নিপতিত হতে চায় না।

অন্যথায় মানুষ আপনাদেরকে ক্ষমা করবে না। আর আপনারাও অতীতের মত আস্তাকুরে নিক্ষিপ্ত হবেন।

‘নোবেল’হয়ে যাবে পূর্ণিমা চাঁদের ঝলসানো রুটির মত।

ভূরাজনৈতিক সমস্যা আমরা জানি।বাংলাদেশ পরাশক্তিগুলোর একটা শোঁন দৃষ্টি বা চাওয়া পাওয়ার অংশিদার বা তাদের স্টেক নিশ্চিত করতে চায় তারা। এটা হয়েছে মূলত অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য।যেন তেন প্রকারে ক্ষমতায় যাওয়া বা টিকে থাকা জনগণের সমর্থন থাক বা না থাক।এটা বর্তমান সরকার উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন।

তবে জনগণের ইচ্ছা বা অভিপ্রায় হলো সংবিধান। এটা রাষ্ট্রীয় কাঠামো পরিচলনার দলিল।

বিপ্লব হয়েছে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে।

সুতরাং মাননীয় আইন উপদেষ্টা কে বলি এটা আসমান থেকে নাজিল হয় নি।মানব রচিত ও মানব ইচ্ছায় পরিচালিত।

এটা যুগের প্রয়োজনে সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে।পৃথিবীতে তথা বাংলাদেশেও বহুবার হয়েছে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে রুলিং পার্টির ক্ষমতা পাকাপোক্তের কারণে। জনগণের প্রয়োজনে নয়।

ছাত্র ছাত্রী ভাইবোনদের বলছি

তোমরা কি পেলা বা পেলানা এসবের দিকে তীর্থের কাকের মত চোয়ে বসে থাকবেনা বলে আমরা বিশ্বাস করি।

পরিবর্তনের এই ডাক তোমাদের হাতছানি দিচ্ছে। একমাত্র তোমরাই পার সব অঘা আধমরাদের ঘাঁ মেরে জন্জাল পরিষ্কার করতে।

মনে রাখবা —

ড. ইউনুসের বাঅন্যদের ফসল তোমরা না।

তোমাদের শক্তি সৌর্য বীর্যতে তাঁরা বলিয়ান।

তোমরা নিশ্চয়ই প্রতিঙাবদ্ধ প্রতিশ্রুতি বদ্ধ দেশমাতাকে রক্ষা করতে। আমাদের সসশ্ত্রবাহিনী অতীতের মত দেশ রক্ষায় ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছেন এবং বিরল দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছেন এজন্য জনগণ তথা গোটা জাতি ঝৃনি ও কৃতঙ।

মন্ত্রের সাধন বা শরীর পতন

Do or die এটাই হোক তোমাদের ব্রত। আমরা তোমাদের জ্বয়ধ্বনির আওয়াজ পাচ্ছি। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা মো: আসাদুজ্জামান, কাঙ্খিত বাংলাদেশ (একটি প্ল্যাটফর্ম)

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

তোমরা পেরেছ কেবল তোমরাই পারবে- মোঃ আসাদুজ্জামান

আপডেট সময় : ১১:১২:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার

 

বৈষম্য বিরোধী বিপ্লবের কারিগর বিপ্লবী ছাত্র-ছাত্রী ও অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের মাননীয় উপদেষ্টাগনের প্রতি কাঙ্খিত বাংলাদেশ এর সমন্বয়ক রাস্ট্র চিন্তক ও গবেষক মোঃ আসাদুজ্জামান বলেছেন,

শতবর্ষের ঘুনেধরা পঁচা- সরা এই সমাজটাকে পাল্টাতে । দলমত সবকিছুর ঊর্ধ্বে উঠে প্রশাসনিক,অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক খোলনলচে বদলে ফেলতে।

রাজপ্রথার আধুনিক রুপায়ন হলো পরিবার তন্ত্র।

এসব আগল একমাত্র তোমরাই পার ভেঙে চুরমার করে দিতে।

যে দলে গণতন্ত্র নেই দলদাস-তৈলদাস তৈরি করে সে দল থেকে কি লাভ।

নমিনেশন কি কারণে কেন্দ্র বা দলের মূল নেতানেতৃ দেবেন।তাহলে তৃণমূলের দলীয় সদস্যগণ কি করবেন ? বা সাধারণ মানুষ ?

দলের সভানেতৃ বা নেতা যেখানে নমিনেশন দেয় সেখানেই দুর্নীতি বা বেচাকেনা জন্ম নেয়।ওটার মূলোৎপাটন না করলে এসব জন্জাল পরিষ্কার হবে না।বর্তমান সরকার তো এসছে এসব জন্জাল সাফ করার জন্য।তা নাহলে তাদের প্রয়োজনীয়তা কি ?

ভোট কারচুপি ভোট বাণিজ্য এসব ঠেকানোই তো এই সরকারের কাজ।বিশুদ্ধ গণতন্ত্র ও তার চর্চা শুরু না করতে পারলে দুর্নীতি ,,স্বজনপ্রীতি, তোষনপ্রিতি ইত্যাদি সমাজ থেকে যাবে না।

শতবর্ষ -হাজার বর্ষ পর এসুযোগ আল্লাহ পাক দিয়েছেন। একটি অভূতপূর্ব বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে।

সুতরাং সর্বোতোভাবে প্রতিটি মূহুর্তকে বিপ্লবের কাজে লাগাতে হবে।।প্রয়োজনে জনগণ চায় কিনা বা কি চায় এসবের জন্য রেফারেন্ডাম সংবিধানে ইনসার্ট করে তা প্রয়োগ করা যেতে পারে।দেখবেন জনগণ কি পরিমান সারা দেয়। আমাদের ধারণা অন্ততঃ ৯৫% মানুষ এটা চাবে।

কোনো দল বা সংগঠনের নেতা নেতৃর হমকি ধমকি বা চোখ রাঙানির দিকে ভ্রক্ষেপ না করে জনগণের শক্তির উপর ভরসা করে এগিয়ে যান কাঙ্খিত বাংলাদেশ বিনির্মানে। বিজয় নিশ্চিত ইনশাআল্লাহ।

মাননীয় উপদেষ্টা মন্ডলী বিশেষকরে প্রধান উপদেষ্টা দয়াকরে এই জাতি দেশের মানুষ যাতে আর “ভিসাস সার্কেলে” আবর্তিত না হয় সেই ব্যাবস্থা নিশ্চিত করুন।মানুষ আর কতকাল আন্দোলন দাবী দাওয়া রক্ত দেবে।তারা বেশ ক্লান্ত। আর ঠকতে চায় না। দূঃরাশার অন্ধকারে নিপতিত হতে চায় না।

অন্যথায় মানুষ আপনাদেরকে ক্ষমা করবে না। আর আপনারাও অতীতের মত আস্তাকুরে নিক্ষিপ্ত হবেন।

‘নোবেল’হয়ে যাবে পূর্ণিমা চাঁদের ঝলসানো রুটির মত।

ভূরাজনৈতিক সমস্যা আমরা জানি।বাংলাদেশ পরাশক্তিগুলোর একটা শোঁন দৃষ্টি বা চাওয়া পাওয়ার অংশিদার বা তাদের স্টেক নিশ্চিত করতে চায় তারা। এটা হয়েছে মূলত অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য।যেন তেন প্রকারে ক্ষমতায় যাওয়া বা টিকে থাকা জনগণের সমর্থন থাক বা না থাক।এটা বর্তমান সরকার উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছেন।

তবে জনগণের ইচ্ছা বা অভিপ্রায় হলো সংবিধান। এটা রাষ্ট্রীয় কাঠামো পরিচলনার দলিল।

বিপ্লব হয়েছে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে।

সুতরাং মাননীয় আইন উপদেষ্টা কে বলি এটা আসমান থেকে নাজিল হয় নি।মানব রচিত ও মানব ইচ্ছায় পরিচালিত।

এটা যুগের প্রয়োজনে সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে।পৃথিবীতে তথা বাংলাদেশেও বহুবার হয়েছে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে রুলিং পার্টির ক্ষমতা পাকাপোক্তের কারণে। জনগণের প্রয়োজনে নয়।

ছাত্র ছাত্রী ভাইবোনদের বলছি

তোমরা কি পেলা বা পেলানা এসবের দিকে তীর্থের কাকের মত চোয়ে বসে থাকবেনা বলে আমরা বিশ্বাস করি।

পরিবর্তনের এই ডাক তোমাদের হাতছানি দিচ্ছে। একমাত্র তোমরাই পার সব অঘা আধমরাদের ঘাঁ মেরে জন্জাল পরিষ্কার করতে।

মনে রাখবা —

ড. ইউনুসের বাঅন্যদের ফসল তোমরা না।

তোমাদের শক্তি সৌর্য বীর্যতে তাঁরা বলিয়ান।

তোমরা নিশ্চয়ই প্রতিঙাবদ্ধ প্রতিশ্রুতি বদ্ধ দেশমাতাকে রক্ষা করতে। আমাদের সসশ্ত্রবাহিনী অতীতের মত দেশ রক্ষায় ঐতিহাসিক ভূমিকা রেখেছেন এবং বিরল দেশপ্রেমের পরিচয় দিয়েছেন এজন্য জনগণ তথা গোটা জাতি ঝৃনি ও কৃতঙ।

মন্ত্রের সাধন বা শরীর পতন

Do or die এটাই হোক তোমাদের ব্রত। আমরা তোমাদের জ্বয়ধ্বনির আওয়াজ পাচ্ছি। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা মো: আসাদুজ্জামান, কাঙ্খিত বাংলাদেশ (একটি প্ল্যাটফর্ম)