নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ::
জনপ্রিয় দৈনিক আজকের ঠাকুরগাঁও পত্রিকায় আপনাকে স্বাগতম... উত্তরবঙ্গের গণমানুষের ঠিকান এই স্লোগানকে সামনে রেখে দেশ জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক আজকের ঠাকুরগাঁও এর জন্য, দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা, বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি কলেজে একযোগে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আপনি যদি সৎ ও কর্মঠ হোন আর অনলাইন গনমাধ্যমে কাজ করতে ইচ্ছুক তবে আবেদন করতে পারেন। আবেদন পাঠাবেন নিচের এই ঠিকানায় ajkerthakurgaon@gmail.com আমাদের ফেসবুল পেইজঃ https://www.facebook.com/ajkerthakurgaoncom প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন মোবাইল : ০১৮৬০০০৩৬৬৬

কবিতা : ভারতের দেওয়া সর্বনাশা বন্যা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:২৬:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪
  • / 12
আজকের ঠাকুরগাঁও অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আমিন হাসান মোল্লা 

চাইনা দেখতে এমন দৃশ্য।

চোখে তবু পড়ে

পানির উপরে ভাসছে শিশু

যায় না থাকা ঘরে।

কি অপরাধ ছিলো মানুষের?

তবে কেনো হলো এমন?

প্রতিবেশী ভারত চায়না ভালো

মোদের, বুঝে গিয়েছি তা এখন।

ফারাক্কা বাঁধ ওরা খুলে দিয়েছে,

হু হু করে বন্যার পানি ছুটে আসছে।

বন্যায় প্লাবিত অসহায় মানুষদের

কি অপরাধ ছিলো ভাই?

বলতে পারো কি কেউ তাই।

খাদ্য বস্ত্র নাই ওদের।

আছে শুধু গলা ভর্তি পানি।

এরই মধ্য কাটছে জীবন

হাজার কষ্ট মানি।

বন্যার কবলে পড়ে মানুষগুলো

আছে অনেক দুখে

কেউ বা আবার অট্টালিকায়

থাকছে মহা সুখে

অসময়ের এই বন্যায়

তলিয়ে গেছে কটা জেলা।

ঘরবাড়ি বসতভিটা ডুবে গেলো

তবুও কি শেষ হবেনা বন্যার শেষ খেলা।

বন্যার কবলে পড়ে মানুষেরা

সব ভিটামাটি ছাড়া হলো।

তবুও কেনো জাতিসংঘের চোখেতে

আজও পড়েনা এমন দৃশ্য?

প্রভু তুমি দয়া করে

বন্যার পানি শুকিয়ে নাও।

বানভাসী মানুষদের দুঃখ মোচন করে

বসত ভিটা আবার ফিরিয়ে দাও।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কবিতা : ভারতের দেওয়া সর্বনাশা বন্যা

আপডেট সময় : ০৪:২৬:৩৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৪

আমিন হাসান মোল্লা 

চাইনা দেখতে এমন দৃশ্য।

চোখে তবু পড়ে

পানির উপরে ভাসছে শিশু

যায় না থাকা ঘরে।

কি অপরাধ ছিলো মানুষের?

তবে কেনো হলো এমন?

প্রতিবেশী ভারত চায়না ভালো

মোদের, বুঝে গিয়েছি তা এখন।

ফারাক্কা বাঁধ ওরা খুলে দিয়েছে,

হু হু করে বন্যার পানি ছুটে আসছে।

বন্যায় প্লাবিত অসহায় মানুষদের

কি অপরাধ ছিলো ভাই?

বলতে পারো কি কেউ তাই।

খাদ্য বস্ত্র নাই ওদের।

আছে শুধু গলা ভর্তি পানি।

এরই মধ্য কাটছে জীবন

হাজার কষ্ট মানি।

বন্যার কবলে পড়ে মানুষগুলো

আছে অনেক দুখে

কেউ বা আবার অট্টালিকায়

থাকছে মহা সুখে

অসময়ের এই বন্যায়

তলিয়ে গেছে কটা জেলা।

ঘরবাড়ি বসতভিটা ডুবে গেলো

তবুও কি শেষ হবেনা বন্যার শেষ খেলা।

বন্যার কবলে পড়ে মানুষেরা

সব ভিটামাটি ছাড়া হলো।

তবুও কেনো জাতিসংঘের চোখেতে

আজও পড়েনা এমন দৃশ্য?

প্রভু তুমি দয়া করে

বন্যার পানি শুকিয়ে নাও।

বানভাসী মানুষদের দুঃখ মোচন করে

বসত ভিটা আবার ফিরিয়ে দাও।